মিমির বাবা মোঃ মনির ফরাজী বলেন, দুপুরের খাবার খেয়ে সুইট নিজ ঘরে ঘুমাতে যায়। সন্ধায় মিমির সাড়াশব্দ না পেয়ে পরিবারের লোকজন জানালা দিয়ে দেখতে পায় মিমির দরজা আটকানো ঘরে গলায় ফাঁস দিয়েছে। পরে পুলিশ এসে রুমের দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
মতলব থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, সন্ধা ৮টায় পুলিশ ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি ওই মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেন। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় নিহতের পরিবারের লোকজনের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ করা হয়নি।
0 Comments