জেলা প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা জানান আমরা আরো জোরালো লকডাউনের চিন্তাভাবনা করছি। কিন্ত পরিস্থিতি দিন দিনই খারাপ হয়ে উঠছে। তিনি আরো জানান সচেতনতা ছাড়া এ যুদ্ধে পেরে ওঠাটা কষ্টকর।
তাছাড়া চাঁদপুর সদর হাসপাতালের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক আক্রান্ত হওয়ায় করোনা টেস্ট ও মাঝে কয়েকদিন বন্ধ ছিলো। প্রথম দুই মাস পরিস্হিতি কিছুটা ভালো থাকলেও মে থেকেই চাঁদপুরে পরিস্হিতি অবনতি হতে থাকে।
এজন্য সাধারণ মানুষের চোখে মুখে এখনো আতংকের ছাপ রয়েছে। কার্যত কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ার আগপর্যন্ত চাঁদপুর জেলার মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যেই থাকছে।
ইফতি।
0 Comments