কিন্তু এই আকর্ণন এক সময় ভয় ও কষ্ট নিয়ে আসে। মূলতো সচেতনতা না হওয়াই এর কারন।
অনেকেই জানেন দাউদকান্দি টু চাঁদপুর এই রাস্তাটি অনেক সুন্দর এবং এই সম্পূর্ণ রাস্তায় কোন ভাঙ্গা চোরা না থাকার কারনে বাইকাররা এই রাস্তায় উন্মাদের মতো বাইক চালান। এতে করে দিন দিন হতাহতের ঘটনা বাড়ছে। রাস্তায় বাইক চালানোর নিয়ম কানুন কেউ তোয়াক্কা করছেন না।
অনেক সময় এই উন্মাদ চলাচলের কারনে মানুষ মৃত্যু বরণ করছেন। এই রোডে একাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে। আবার কখনো অনেক বাইকাররা ও মারাত্মক ভাবে আহত বা মারা যাচ্ছেন।
অনেক সময় এই উন্মাদ চলাচলের কারনে মানুষ মৃত্যু বরণ করছেন। এই রোডে একাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে। আবার কখনো অনেক বাইকাররা ও মারাত্মক ভাবে আহত বা মারা যাচ্ছেন।
অধিকাংশ বাইকাররা হেলমেট পরিধান না করে এক বাইকে চার বা পাঁচ জন নিয়ে ঘুরাঘুরি করেন। এতে সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় থাকেন পথচারীরা। অনেকে খুবই আতংকিত থাকেন বাইকারদের এই উন্মদনার কারনে। খোজ নিয়ে জানা যায় অধিকাংশ বাইকের সঠিক কাগজ পত্র নেই।
প্রশাসনের নাকেরডগায় এরা মানুকে অাতংকিত করছেন। সবচেয়ে দুঃখকর হলো এই ভুলের কারনে অনেকের জীবন হুমকির মুখে পড়েন।
তাই স্হানীয় বাইকার ও তরুনদের উচিত রাস্তায় নির্দিষ্ট গতি বজায় রাখা, হেলমেট পরিধান ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা মানে এক বাইকে একাধিক মানুষ না ওঠা।
যেই তরুনরা আমাদের ভবিষ্যৎ তাদের মনে রাখা উচিত কারো জীবন কেউ ফিরিয়ে দিতে পারেনা। একটি দুর্ঘটনা একটি পরিবারের ও দুঃখের কারন হয়।
তাই সকল বাইকারদের প্রতি অনুরোধ তারা যনো সঠিক নিয়ম মেনে রাস্তায় বাইক চালায় এবং ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলে।
প্রতিটি বাইকারের জন্য অনেক শুভ কামনা। তাদের এই হাত কারো সাহায্যে এগিয়ে আসবে এই সুন্দর হাত যেনো কারো দুঃখের কারন না হয়।
নিয়ম মেনে বাইকাররা ছুটে চলুক সুন্দর পৃথিবী গড়ুক প্রতিটা মানুষের মুখে হাসি নিয়ে আসুক।
কপ রবিনহুড।
0 Comments