বাচ্চু বলেন, এত বড় কচ্ছপ সাধারণত দেখা যায় না। কচ্ছপটি খুবই দুর্বল। সকালে দেখতে পেয়ে বন বিভাগকে জানাই। আমরা কচ্ছপটিকে কিছু ছোট মাছ খেতে দিয়েছিলাম।
বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কচ্ছপটির সামনের ডান পায়ের কিছু অংশ কেটে গেছে। সম্ভবত সাগরে জেলেদের জালে আটকা পড়েছিল। যে কারণে দুর্বল হয়ে সৈকতে উঠে আসে। প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে সাগরে কিংবা স্থানীয় সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করবে। সাধারণত শীত মৌসুমে ডিম পারার জন্য কচ্ছপ সাগর থেকে সৈকতে আসে। অন্য সময় সাগরেই থাকে।’
বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কচ্ছপটির সামনের ডান পায়ের কিছু অংশ কেটে গেছে। সম্ভবত সাগরে জেলেদের জালে আটকা পড়েছিল। যে কারণে দুর্বল হয়ে সৈকতে উঠে আসে। প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে সাগরে কিংবা স্থানীয় সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করবে। সাধারণত শীত মৌসুমে ডিম পারার জন্য কচ্ছপ সাগর থেকে সৈকতে আসে। অন্য সময় সাগরেই থাকে।’
0 Comments