নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ ঘেঁষা অন্তত ৭০টি পুকুরের মাছ ভেসে যাওয়ার কারণে পথে বসার উপক্রম হয়েছে সেখানকার মৎস্যচাষিদের।
কুন্ডা গ্রামের থাকা ১৪টি পুকুরের মালিক ডায়মন্ড মিয়া বলেন, ‘আমার সবকটি পুকুরের পানি এক রাতে হাওরের সঙ্গে মিশে গেছে। এছাড়া একাধিক পুকুরের পাড় ভেঙে বিক্রয়যোগ্য মাছ ভেসে গেছে। এতে আমার ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
ব্যাংক ঋণ নিয়ে এখন টাকা পরিশোধের দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এই মৎস্যচাষি। তিনি বলেন, ‘সরকারি সহায়তা না পেলে আমাদের পথে বসতে হবে।’
একই এলাকার আকাশিয়া এগ্রো ফার্মসহ একাধিক মৎস্য প্রকল্পের মালিকরা জানান, জেলার তিতাস নদসহ অন্যান্য নদী, খাল, বিল ও হাওরের পানি প্রতিদিনই বাড়ছ। এভাবে পানি বৃদ্ধি পেতে থাকলে আগামী ২-৩ দিনে আরও ৫০-৬০টি পুকুর তলিয়ে মাছ ভেসে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
কুন্ডা বেড়িবাঁধ এলাকায় স্থানীয় মৎস্যচাষিরা পুকুরের মাছ রক্ষায় জাল ও বেড়া দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাসিরনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শুভ্র সরকার বলেন, ‘বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে কিছু পুকুর ও ঘেরের মাছ হাওর কিংবা বিলে ভেসে গেছে বলে খবর পেয়েছি। এসব ক্ষতিগ্রস্ত পুকুরের তালিকা করা হচ্ছে। এরপর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা হবে।’
কুন্ডা গ্রামের থাকা ১৪টি পুকুরের মালিক ডায়মন্ড মিয়া বলেন, ‘আমার সবকটি পুকুরের পানি এক রাতে হাওরের সঙ্গে মিশে গেছে। এছাড়া একাধিক পুকুরের পাড় ভেঙে বিক্রয়যোগ্য মাছ ভেসে গেছে। এতে আমার ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
ব্যাংক ঋণ নিয়ে এখন টাকা পরিশোধের দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এই মৎস্যচাষি। তিনি বলেন, ‘সরকারি সহায়তা না পেলে আমাদের পথে বসতে হবে।’
একই এলাকার আকাশিয়া এগ্রো ফার্মসহ একাধিক মৎস্য প্রকল্পের মালিকরা জানান, জেলার তিতাস নদসহ অন্যান্য নদী, খাল, বিল ও হাওরের পানি প্রতিদিনই বাড়ছ। এভাবে পানি বৃদ্ধি পেতে থাকলে আগামী ২-৩ দিনে আরও ৫০-৬০টি পুকুর তলিয়ে মাছ ভেসে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
কুন্ডা বেড়িবাঁধ এলাকায় স্থানীয় মৎস্যচাষিরা পুকুরের মাছ রক্ষায় জাল ও বেড়া দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাসিরনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শুভ্র সরকার বলেন, ‘বৃষ্টি ও ঢলের পানিতে কিছু পুকুর ও ঘেরের মাছ হাওর কিংবা বিলে ভেসে গেছে বলে খবর পেয়েছি। এসব ক্ষতিগ্রস্ত পুকুরের তালিকা করা হচ্ছে। এরপর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা হবে।’
0 Comments